টাকা পাচার কেন করে, কীভাবে করে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ জুলাই ২০২০, ১২:২৭

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ শহিদ ইসলাম নির্বাচন কমিশনের কাছে আয় ও সম্পদের কোনো দৃশ্যমান উৎস দেখাননি। ব্যাংকে আমানত পৌনে চার কোটির টাকার একটু বেশি আর প্রায় ২৩ কোটি টাকার বিভিন্ন ব্যাংকের শেয়ার। ফোর পয়েন্ট জেনারেল ট্রেডিং ও ফোর পয়েন্ট হাউজিং নামে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের কথা উল্লেখ থাকলেও বাস্তবে তাদের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফোর পয়েন্ট হাউজিং রিহ্যাবের সদস্যও নয়।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে দেওয়া আয়কর বিবরণী অনুযায়ী, মোহাম্মদ শহিদ ইসলামের একমাত্র আয় ব্যাংকে আমানত রেখে ৭৩ লাখ টাকা সুদপ্রাপ্তি। কৃষি, বাড়ি, ব্যবসা, চাকরি কিছুই তাঁর নেই। পেশার ঘর খালি, কোনো বৈদেশিক মুদ্রাও নেই। এমনকি বিদেশ থেকে কোনো আয়ও নেই। অথচ অন্তত ৫০ কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচন করেছেন, একজন প্রার্থীকে বসিয়ে দিয়েছেন, ক্ষমতাসীন ও প্রভাবশালীদের সমর্থন কিনেছেন, স্ত্রীকেও সাংসদ বানিয়েছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us