কেনাকাটা করতে যাই, নয়তো খাদ্য প্রস্তুত করি বা আহার—মনোযোগে এসব করা বেশ সুফল আনে। মনোযোগী আহার বেশ ভালো শরীর আর মনের কুশলের জন্য। এখন এই ঘরবন্দীকালে অফুরন্ত অবসর। তাই অল্প অল্প করে দেখে, শুঁকে, অনুভব করে আহার করতে দোষ কী?
মনোযোগী ধ্যানের চর্চা হলো। আর করোনার এই গ্রহণ তো ছাড়বে, একসময় কৃষ্ণমেঘমুক্ত হবে আকাশ আর তখন এই আহার হবে মনের সঙ্গী। অবশ্য শরীর মনের কুশলের সহায়। আমরা কী খাই, কীভাবে খাই—এসব কিন্তু খাবারের পুষ্টি উপকরণ থেকে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। মনে করে দেখুন শেষ কবে খুব আহ্লাদ করে, মনোযোগ দিয়ে খেয়েছিলেন? সেই খাবারের অভিজ্ঞতা এত মনে আছে।