সাঘাটায় নদীগর্ভে বিদ্যালয়, ভাঙন আতঙ্কে ২০০ পরিবার

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ০৩ জুলাই ২০২০, ২০:০১

গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি থমকে দাঁড়িয়েছে। শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে ব্রহ্মপুত্রের পানি তিস্তামুখ ঘাটে এক লেভেলে দাঁড়িয়ে থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ৭ সেন্টিমিটার হ্রাস পেয়েও বিপৎসীমার ৬৬ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। অপরদিকে ঘাঘট নদীর পানি বিকাল ৩টা পর্যন্ত নতুন ব্রিজ পয়েন্টে ৬ সে.মি. কমলেও বিপৎসীমার ৩১ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। অপরদিকে তিস্তার পানি বিকাল ৩টায় ১২ সে.মি. বেড়ে বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। তবে করতোয়ার পানি ২ সে.মি. কমেছে। ফলে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত।

এদিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা, ফুলছড়ি ও সদর উপজেলার ২৬টি ইউনিয়ন বন্যা কবলিত হয়ে পড়ায় ১ লাখ ২২ হাজার ৩২০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যা দুর্গত মানুষের জন্য এ পর্যন্ত ২০০ মে. টন চাল ও ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

পানি বৃদ্ধি না পেলেও ভাঙন পরিস্থিতির তীব্রতা ক্রমাগত বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে ভাঙন পরিস্থিতি বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। যমুনা নদীর গর্ভে বিলীন হয়েছে ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত গোবিন্দপুর উচ্চ বিদ্যালয়। ভাঙন হুমকিতে রয়েছে আশপাশের দু’শতাধিক বসতবাড়ি। স্থানীয় লোকজন ঘরবাড়ি সরিয়ে বাঁধ, সড়কের পাশে কিংবা অন্য জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us