এবার করোনার মধ্যেও ঢাকাসহ সারাদেশে কোরবানির পশুর হাট বসবে৷ তবে স্বাস্থ্যবিধি যাতে মানা হয় সেদিকে কঠোর নজরদারি করা হবে বলে দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা৷
কিন্তু জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে মাঠে কোরবানির পশুর হাট বসিয়ে সামাজিক দূরত্ব এবং স্বাস্থ্যবিধি মানানো অসম্ভব৷ গত রোজার ঈদেও দোকানপাট খোলার সময় একই কথা বলা হয়েছে৷ ব্যক্তিগত পরিবহণের নামে মানুষকে ঢাকা ছাড়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে৷ এর কারণে ঈদের পরে করোনার প্রাদুর্ভাবও বাড়তে শুরু করে৷ এবার খোলা মাঠে গরুর হাট বসানো হলে আরো বড় সর্বনাশ হতে পারে বলে মনে করেন তারা৷
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, গ্রামীণ অর্থনীতির সাথে কোরাবানির পশুর হাটের একটা যোগ আছে৷ বাংলাদেশের চামড়া শিল্পও অনেকটা নির্ভরশীল কোরাবানির ওপরে৷ তাই দুই দিক রক্ষা করতে এবার কোরাবনির পশুর হাটের জন্য অনলাইন হাট এবং ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দেয়া উচিত৷