You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জরায়ুমুখের ক্যান্সার থেকে রক্ষা পেতে মেনে চলুন তিন নিয়ম

জরায়ুমুখের ক্যান্সারে ভুগেন অনেক নারীই। নিজেদের কিছু অসাবধানতা থেকেই এই ক্যান্সারের সৃষ্টি। তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেন না যে, নিজেদের কিছু ভুলেই আমরা এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকি। এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা ‘এইচপিভি’। এর মধ্যে নির্দিষ্ট দুটি থেকেই কেবল ক্যান্সার হতে পারে। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির সমীক্ষা অনুসারে, নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক বজায় রাখেন এমন নারীদের শতকরা ৮০ জন ৫০ বছর বয়সের মধ্যে তার সঙ্গীর যৌনাঙ্গে থাকা এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হন। ৩০ থেকে ৩৪ বছর বয়স থেকে সে আশঙ্কা শুরু হয়। ৫৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সে তা সবচেয়ে বাড়ে। শরীরে ঢোকার পর এই ভাইরাস দীর্ঘদিন চুপ থাকে। তারপর কোনো ইন্ধন পেলে বা কখনো হঠাৎই তা ক্ষত তৈরি করে জরায়ুমুখের ক্যান্সার ডেকে আনে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। কারণ যতজন সংক্রমিত হন, তার মধ্যে খুব কম সংখ্যকই আক্রান্ত হন ক্যান্সারে। তবে কিছুটা সাবধান হলে ও সতর্ক থাকলে এই অসুখ থেকে অনেকটাই দূরে থাকা যায়। চলুন জেনে নেয়া যাক কী কী নিয়মে ঠেকানো যাবে এই অসুখ-  >সংক্রমণ ঠেকাতে কন্ডোম ফুলপ্রুফ নয়। বিপদ এড়াতে ভ্যাকসিন নেয়া ভালো। এক্ষেত্রে তিনটি ইনজেকশন নিতে হয়। প্রথমটি নেয়ার এক থেকে দুই মাসের মাথায় দ্বিতীয়টি, আর তৃতীয়টি নিতে হয় প্রথমটি নেয়ার ৬ মাস পর। ৯ থেকে ১২ বছর বয়সে ভ্যাকসিন নিলে প্রায় ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে জরায়ুমুখের ক্যান্সার ঠেকানো যায়। ঠেকানো যায় ভালভা, ভ্যাজাইনা, অ্যানাল ক্যান্সারও। > যৌন জীবন শুরু হয়ে গেলেও, যদি সংক্রমণ না হয়ে থাকে, তবে ২৬ বছর বয়সের মধ্যে ভ্যাকসিন দিলে কাজ হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন