মস্তিষ্কের কর্মদক্ষতা বাড়ানো সহ পাঁচটি দারুণ উপকার করে সঙ্গীত!

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ০২ জুন ২০২০, ১৬:৩৬

কম বেশি সবাই আমরা গান শুনতে ভালোবাসি। যা আমাদের মনে আনন্দ দেয়। জানেন কি, সঙ্গীত শোনা শরীর ও মনের জন্য খুবই উপকারী। শুধু মনোরঞ্জনই নয়, মস্তিষ্কের কর্মদক্ষতা বাড়াতেও সঙ্গীত অত্যন্ত কার্যকর।
তাছাড়া সঙ্গীত শারীরিক ক্লান্তি ও মানসিক অবসাদ কাটাতে সহায়তা করে। গবেষণা করে এমন পাঁচটি শারীরিক ও মানসিক উপকারিতার তথ্য জানা গেছে, যা সঙ্গীত শোনার কারণে হয়ে থাকে। চলুন এবার জেনে নেয়া যাক শরীর-মনের কোন পাঁচটি উপকার করে সঙ্গীত-

> বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, মানসিক অবসাদ কমাতে বা কাটাতে সঙ্গীত অত্যন্ত কার্যকরী। শরীরের ক্লান্তি কাটাতেও সঙ্গীতের জুড়ি মেলা ভার! প্রচণ্ড কাজের চাপে শরীর ও মন ক্লান্ত হয়ে পড়লে কিছুক্ষণ গান শুনুন। দেখবেন, পুনরায় শরীর সতেজ হচ্ছে।

> একাধিক সমীক্ষায় এটা প্রমাণিত যে, ‘লাউড মিউজিক’-এ অ্যালকোহলের প্রভাব অনেকটাই কমে যায়। অর্থাৎ চট করে নেশা হয়না। তাই যত ‘লাউড মিউজিক’ শুনবেন তত কম পড়বে অ্যালকোহলের প্রভাব।

> একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, সঙ্গীত মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। বয়স্ক মানুষদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সঙ্গীতের কার্যকরী প্রভাব রয়েছে। গবেষকদের মতে, গান শোনা এমনই একটি কাজ যার মাধ্যমে মস্তিষ্ক সম্পূর্ণভাবে একসঙ্গে জেগে ওঠে। যার ফলে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা।

> ব্যায়াম বা শরীরচর্চার সময় গান বা ‘ইনস্ট্রুমেন্টাল মিউজিক’ শুনলে সহজে ক্লান্তি আসে না। ফলে দীর্ঘক্ষণ শরীরচর্চা চালিয়ে যাওয়া যায়।

> একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত, সঙ্গীত মনসংযোগ বৃদ্ধিতে ও বুদ্ধিমত্তার বিকাশে সাহায্য করে। মার্কিন গবেষকদের দাবি, অঙ্ক করার সময় গান শুনলে বৃদ্ধি পায় সাফল্যের হার।

তবে মনে রাখবেন অতিরিক্ত কোন কিছু ভালো নয়। বিশেষ করে হেডফোনে বেশি সময় ধরে গান শুনবেন না। এতে কান এবং মস্তিষ্কেরও ক্ষতি হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us