You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টাকার অভাবে মেডিকেলের কোচিং বন্ধ, ঝিনাইদহের মেধাবী ছাত্র খালেদুরের

দরিদ্রতা জয় করে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করা খালেদুর রহমানের উচ্চ শিক্ষার পথে এখন দরিদ্রতায় বড় বাধা। তার ভবিষ্যৎ এখন অন্ধকারে নিমজ্জিত। প্রচণ্ড মেধাবী খালেদুর টাকার অভাবে কোচিং করতে পারছে না। ২০১৭ সালে ছেলেটি যখন ঝিনাইদহ সরকারি বালক বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় পাস করে তখনও এমন অবস্থায় পড়েছিল। তার ভর্তি ও বই কেনার টাকা ছিল না। ছিল না পোশাক বানানোর টাকা। সে সময় ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু ও এলাইভ এনজিও’র নির্বাহী পরিচালক মেহেদী হাসান মাসুদের আর্থিক সহায়তায় কলেজে পড়ালেখা করে আসছে। এ ছাড়া কেসি কলেজের অধ্যক্ষ ড. বিএম রেজাউল করিমসহ তার বিভাগীয় শিক্ষকরাও খালেদুরের পড়ালেখায় সহায়তা প্রদান করেন। এবার এইচএসসি পরীক্ষায় ঝিনাইদহ সরকারি কেসি কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে খালেদুর কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। তার পিতা খায়রুল ইসলাম ২০ বছর ধরে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর হাসানবাগ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ননএমপিও শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। বসবাস করেন ঝিনাইদহ শহরের বনানীপাড়ায়। অভাবী পরিবারের খালেদুরই এখন আশার আলো। কিন্তু অর্থের অভাবে তার পড়া লেখা বন্ধ হয়ে যাবে। ২০১১ সালে পঞ্চম শ্রেণির সমাপনী ও ২০১৪ সালে জেএসসি পরীক্ষায়ও খালেদুর জিপিএ-৫ পেয়েছিল। খলেদুর বর্তমানে ঢাকার রেটিনাতে মেডিকেলের জন্য কোচিং করছেন। তার পড়ালেখার ব্যয়ভার বহনে হতদরিদ্র পিতা খাইরুল ইসলাম অক্ষম। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দেশের বিত্তবানদের প্রতি আর্থিক সহায়তা কামনা করেছেন। খালেদুরের পিতা খাইরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ (বিকাশ) ০১৭২২-৯৫৩৭৭১,অথবা ০১৯২৪-৮০৬৭৭৭ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নং-২২৮১০৭২৫৯৭, ডাচবাংলা ব্যাংক, ঝিনাইদহ শাখা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন