রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুরের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের বহিষ্কৃত নেতারা। পাশাপাশি তারা দলীয় সিদ্ধান্তের প্র্রতি অনুগত থাকার অঙ্গীকারও করেছেন। আজ দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বহিষ্কৃত নেতাদের পক্ষে এসব কথা বলেন ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) ছাত্রদলের সভাপতি জহির উদ্দীন তুহিন।তিনি বলেন, সম্প্রতি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার একপর্যায়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং এর আশপাশের এলাকায় ঘটে যাওয়া কিছু অপ্রীতিকর ঘটনায় আমরা ব্যথিত এবং মর্মাহত। এ ধরনের ঘটনা দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেছে। এটা কারও কাম্য নয়।তুহিন বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে আমরা কেউ জড়িত নই। দলের অনুগত ও বিশ্বস্ত কেউ এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারে বলে মনে হচ্ছে না। এলোমেলো পরিস্থিতিতে কোনো স্বার্থন্বেষী মহল এটি ঘটাতে পারে বলে আমরা মনে করিছ। তারপরও সংগঠিত বিষয়ের জন্য আমরা দুঃখপ্রকাশ করছি।একইসঙ্গে দলীয় সিদ্ধান্তের প্রতি অনুগত থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশাবলী পালনে অঙ্গীকার করেন জহির উদ্দিন তুহিন।সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাশার সিদ্দিকি (সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল), এজমল হোসেন পাইলট (সাবেক সহ-সভাপতি, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ), ইকতিয়ার কবির (সাবেক সহ-সভাপতি, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ), জয়দেব জয় (সাবেক সহ-সভাপতি, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ), মামুন বিল্লাহ (সাবেক সহ-সভাপতি,জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ ), আসাদুজ্জামান আসাদ (সাবেক যুগ্ম সম্পাদক, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ), বায়েজিদ আরেফিন (সাবেক যুগ্ম সম্পাদক, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ), দবির উদ্দিন তুষার (সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ), গোলাম আজম সৈকত, (সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ), আবদুল মালেক (সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ) ও আজীম পাটোয়ারী (সাবেক সদস্য, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ) প্রমুখ।