You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মৃত্যুর সনদে অসঙ্গতি, সিভিল সার্জনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার নির্দেশ

পটুয়াখালীর এক নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলার ডেথ সার্টিফিকেটে অসঙ্গতি থাকায় জেলার সিভিল সার্জনের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগ অনুসন্ধান করে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইউসুফ মাহমুদ মোরশেদ আদালতের আদেশের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। নথি থেকে জানা যায়, গত বছরের ২৪শে অক্টোবর পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী হামিদিয়া মহিলা দাখিল মাদরাসার সপ্তম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে নিজ বাড়িতে গণধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। ঘটনার তিন মাস পর গত ৩রা জানুয়ারি পটুয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে একটি নালিশি অভিযোগ করা হয়। ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে ৮ জনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন।প্রথমে থানায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ মামলা গ্রহণ করেনি। এ মামলার আসামি দানেশ চৌকিদার হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। ওই জামিন আবেদনে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে আসামিপক্ষ। সেখানে ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক ডা. রেজাউর রহমান প্রতিবেদনে লেখেন, মেয়েটির গলায় দাগ রয়েছে। শ্বাসরোধে মৃত্যু হয়েছে তার। তবে এটা দুর্ঘটনাজনিত কারণে হতে পারে। এই প্রতিবেদনের সঙ্গে একমত পোষণ করেন সিভিল সার্জন। গতকাল ডেথ সার্টিফিকেটে অসঙ্গতি থাকায় এর কারণ ব্যাখ্যা করতে আদালতে হাজির হয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা চান ওই সিভিল সার্জন। আদালত ক্ষমা না করে চিকিৎসককে বলেন, এভাবে যদি ময়নাতদন্ত রিপোট দেন, তাহলে জাতির কাছে কী বার্তা যায়? এভাবে রিপোর্ট দেয়ার কারণে একটা মামলার বিচার প্রভাবিত হয়, এমনকি রায় ভিন্ন হয়। যেখানে বাদি ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়। আদালত বলেন, যেখানে মেয়েটির মা ধর্ষণের পর হত্যা করার অভিযোগে মামলা করেছে, সেখানে চিকিৎসক ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে কীভাবে অসঙ্গতিপূর্ণ মন্তব্য করেন? পরে ক্ষমার আবেদন নাকচ করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন আদালত।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন