You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমতলীতে সাবেক স্ত্রীর নগ্ন ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিলো স্বামী

চাঁদা না দেয়ায় আমতলীর সোনাউটা গ্রামে সাবেক স্ত্রীর নগ্ন ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দিয়েছে মাদকাসক্ত স্বামী বেল্লাল হোসেন। এ অভিযোগে বুধবার রাতে মামলার পর আমতলী থানার পুলিশ স্বামী বেল্লাল হোসেন ও অভিযুক্ত তার চাচাত ভাই মাসুদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মামলা সূত্রে জানা গেছে, কলাপাড়া উপজেলার চাকামইয়া ইউনিয়নের কুরিন্দা পাড়া গ্রামের মো. ফারুক হাওলাদারের ছেলে মো. বেল্লাল হোসেনের সঙ্গে আমতলী উপজেলার সোনাউটা গ্রামের মো. জহিরুল ইসলামের মেয়ে মারিয়ার ৬ মাস আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পরে মারিয়া জানতে পারে তার স্বামী বেল্লাল হাওলাদার একজন মাদকাসক্ত এবং প্রতারক। নেশা করার জন্য বেল্লাল প্রায়ই স্ত্রী মারিয়ার কাছে টাকা দাবি করে। অসহায় মারিয়া টাকা দিতে না পারলেই স্বামী বেল্লাল তাকে মারধর করত। মারিয়া তার স্বামীর মারধর সইতে না পেরে গত ২০শে মার্চ বেল্লালকে তালাক দেয় সে। তালাকের  ৩-৪ দিন পর বেল্লাল ক্ষিপ্ত হয়ে সহযোগী চাচাত ভাই মো. মাসুদের মাধ্যমে মারিয়ার বাবা মো. জহিরুল ইসলামের কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দিলে মারিয়ার বিয়ের পরে স্বামী স্ত্রীর একান্তে তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয়। কিন্তু মারিয়ার দরিদ্র বাবা ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দিতে না পারায় বেল্লাল ও তার চাচাত ভাই মো. মাসুদ হোসেনের সহযোগিতায় বিয়ের পরে একান্তে তোলা মারিয়ার নগ্ন ছবি ‘এ্যানজেল মারিয়া’ নামের একটি ফেক আইডি খুলে পর্নো ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। এ ঘটনায় এলাকাসহ বিভিন্ন মানুষের মধ্যে তোলপাড় শুরু হলে মারিয়ার বাবা মো. জহিরুল ইসলাম বুধবার রাতে আমতলী থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ এর ৮ (২) ধারায় মারিয়ার সাবেক স্বামী মো. বেল্লাল হোসেন ও তার চাচাত ভাই মো. মাসুদ হোসেনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। মামলার পরপরই আসামিদের বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মো. সহিদুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তার বেল্লাল ও মাসুদের কাছে থেকে তথ্য আদায়ের চেষ্টা চলছে। আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আবুল বাশার জানান, মামলার পরপরই অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন