১. ফাইবার, ফোলেট, ভিটামিন এ, সি, বি৬ প্রতিদিনের ডায়েটে এসব খাবার রাখা লাগবে। এছাড়া পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার, ফল, শাকসবজি, টমেটো, দুধ, পালং শাক, ব্রকোলি, মিষ্টি আলু, স্ট্রবেরি বা ভিটামিন সি জাতীয় ফল, কমলা লেবু, কলা, এপ্রিকট, খেজুর, টকদই এসব নিয়মিত খেতে হবে।
২. আস্ত শস্যদানা খাওয়া। কুমড়া বীজ, সূর্যমুখীর বীজ, চিয়া সিডস—এ ধরনের শস্যদানা জাতীয় খাবার প্রতিদিনের ডায়েটে থাকা জরুরি।
৩. প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। বিশেষ করে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হলে প্রোটিনজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া জরুরি। এছাড়া দুধ, দই, পনির, এসবও ডায়েটে রাখতে হবে। এসব ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার প্রোটিনের খুব ভালো উৎস।
৪. তরলজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া লাগবে। পানি, ডাবের পানি এসব প্রতিদিন বেশি বেশি করে খাওয়া জরুরি। দুধ-চিনি ছাড়া ব্ল্যাক কফিও উপকারী। তবে ঠাণ্ডা পানীয়, কার্বোনেটেড পানীয় এসব এড়িয়ে চলতে হবে। মিষ্টিজাতীয় খাবার, আইসক্রিম, ফলের রস, অ্যালকোহল এবং বেশি কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।
৫. মসলাদার, তৈলাক্ত খাবার, প্যাকেটজাত খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া যাবে না। লবণ বেশি আছে এ ধরনের খাবারও খাওয়া যাবে না। কারণ এতে রক্তচাপ বাড়ে, রক্ত পানি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে, যা সিরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ক্ষতিকর।