‘অচিন পাখি’র দরজা খোলা, তোমরা এসো : ফরিদা পারভীন

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪

নন্দিত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন। লালন সাঁইয়ের গান তিনি পৌঁছে দেন দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে। সেই সুবাদে পেয়েছেন অগণিত সংগীতপ্রেমীর ভালোবাসা। সেই ভালোবাসাকে পুঁজি করে গানে গানে তিনি পেরিয়েছেন পাঁচ দশকের পথ।

এই দীর্ঘ পথপরিক্রমা ও শিল্পীজীবনের নানা অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলেছেন কালের কণ্ঠের সঙ্গে। জীবন্ত এই কিংবদন্তির কথা শুনেছেন সুদীপ কুমার দীপ। নন্দিত কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন। লালন সাঁইয়ের গান তিনি পৌঁছে দেন দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে।


দিনকাল কেমন কাটছে আপনার?


ফরিদা পারভীন: এমনিতে ভালো আছি। ঋতু পরিবর্তনের ফলে একটু ঠাণ্ডা লেগেছে। বছরের এ সময়টাতে কণ্ঠশিল্পীদের সচেতন হয়ে চলতে হয়। যেকোনো সময় ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে। আমারও সেটা হয়েছে। তার ওপর ডেঙ্গুর মৌসুম। ভয় পাচ্ছি কিছুটা। মাঝখানে তো করোনায় আক্রান্ত হয়ে আইসিইউতে ভর্তি হয়েছিলাম। সবার দোয়া ছিল বলেই ফিরতে পেরেছি, গাইতে পারছি।



লালনপ্রেমীদের কাছে আপনি ‘লালনকন্যা’। এ পরিচয়টা কেমন লাগে?


ফরিদা পারভীন: অনেক গর্ববোধ করি। আমার হয়তো গাড়ি-বাড়ি নেই। অনেক টাকা-পয়সাও নেই। তবে একটা নিজস্বতা আছে, সত্তা আছে—যেটা তৈরি করতে পেরেছি। জীবনের শুরুতে ভেবেছিলাম, যদি রেডিওতে গাইতে পারতাম! সেটা হলো। এরপর টেলিভিশনেও গাইতে শুরু করলাম। বিদেশে গিয়ে গাওয়ার সুযোগ এলো। ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জাপান, আমেরিকা, লন্ডনসহ বিশ্বের অনেক দেশে গিয়ে গান শোনানোর সুযোগ পেলাম। এটা অনেক গর্বের। এশিয়ার নোবেলখ্যাত ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচারাল’ পুরস্কার পেয়েছি। এই পুরস্কার কিন্তু আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যারও পেয়েছেন। এ ছাড়া একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ অনেক সম্মাননা পেয়েছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us