দুর্নীতির উৎস থাকা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে (ইনস্টিটিউশনস) সংস্কার আনার ব্যাপারে বাংলাদেশ যখন সংকল্পবদ্ধ, ঠিক সেই সময় নোবেল পুরস্কার পেল বিভিন্ন দেশের প্রতিষ্ঠানের তুলনামূলক গুণাগুণ বিচার এবং বৈষম্য ব্যাখ্যা। অর্থনীতিতে এবারের তিন নোবেল বিজয়ীর মূল বক্তব্য প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতার পার্থক্য এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তার তাৎপর্য। যুক্তরাষ্ট্রের আরিজোনা ও মেক্সিকোর মাঝে একটি দেয়াল তাদের আলাদা করে রেখেছে। উত্তরে উন্নত আরিজোনা, দক্ষিণে অপেক্ষাকৃত দরিদ্র মেক্সিকো অথচ ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক, ভাষাগত বা ধর্মীয় উপাদান নয়, তাদের আকাশ-পাতাল পার্থক্যের পেছনে কাজ করেছে গুণ-মান সম্পন্ন প্রতিষ্ঠান, যা উত্তরে আরিজোনায় আছে, দক্ষিণের মেক্সিকোতে অনুপস্থিত।
বাংলাদেশের চলমান প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার প্রক্রিয়া চাইলে তিন নোবেলজয়ী থেকে অনেক কিছু নিতে পারে। (সূত্র : রাজু নুরুল, ফেসবুক)