গাজার পর এখন লেবানন দখলের মিশন শুরু করেছে ইসরায়েল।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে ইসরায়েলের এই সামরিক আগ্রাসন মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোতেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল জোটের এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যের যে কয়টি সামরিক শক্তি অবস্থান নিচ্ছে, তাদের সবাই ইরান সমর্থিত একটি বলয়ের অংশ। এই বলয়কে ইরানের 'এক্সিস অব রেজিস্ট্যান্স' বা 'প্রতিরোধের অক্ষ' হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়।
এই প্রতিরোধের অক্ষে কারা অন্তর্ভুক্ত? তাদের সামরিক-রাজনৈতিক শক্তিই বা কতটা?
ইরান: প্রতিরোধের কেন্দ্রস্থল
মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র শিয়া ও ফার্সিভাষী রাষ্ট্র ইরান। প্রতিবেশী সুন্নি রাষ্ট্রগুলোর চাপ ও ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র জোটের সামরিক ও অর্থনৈতিক আগ্রাসনের মধ্যে ইরানের অস্তিস্ত্বই হুমকির মুখে ছিল। মূলত সেই হুমকি সামলাতে গত কয়েক দশকে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে নিজেদের সামরিক শক্তি বাড়িয়েছে দেশটি। ইরানের রক্ষীবাহিনীর একটি বিশেষ শাখাই রয়েছে এই সামরিক সম্প্রসারণের দায়িত্বে, যার নাম 'কুদস ফোর্স'।