চীনের ইতিহাস ৫ হাজার বছরের। তবে, নয়াচীন তথা গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ইতিহাস সে তুলনায় খুবই হ্রস। চলতি বছরের পয়লা অক্টোবর হচ্ছে নয়াচীন প্রতিষ্ঠার ৭৫তম বার্ষিকী। শুধু প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বা উন্নয়নের প্রশ্ন উঠলেই সাধারণত ‘নয়াচীন’ শব্দটা ব্যবহার করা হয় বা করতে হয়। তা না-হলে, চীন তো চীনই! পয়লা অক্টোবর চীনের জাতীয় দিবস।
১৯৪৯ সালের পয়লা অক্টোবর, বেইজিংয়ের থিয়ানআনমেন মহাচত্বর থেকে (বলা হয়, এটি বিশ্বের বৃহত্তম চত্বর), গণপ্রজাতন্ত্রী চীন তথা নয়াচীন প্রতিষ্ঠার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছিলেন চেয়ারম্যান মাও সে তুং। আগেই বলেছি, চীনের ইতিহাস ৫ হাজার বছরের। তবে, মাও সে তুং এক নতুন চীন প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সেদিন পৃথিবীর মানচিত্রে নতুন রূপে, নতুন গৌরবে চীন মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছিল; অবসান ঘটেছিল হাজার হাজার বছরের প্রাচীন চীনে, শত বছরের বিদেশি আগ্রাসন ও অপশাসনের।