জমিসংক্রান্ত বিরোধ–মীমাংসার কথা বলে নিজেই দখল করে নিতেন সেই জমি। এ যেন ‘বানরের রুটি ভাগাভাগি’র পুরোনো সেই গল্প। অন্যরা জমি বেচাকেনা করতে গেলেও তাঁকে কমিশন দিতে হতো। সরকারি প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণেও ছিল তাঁর হস্তক্ষেপ। বালুমহাল, জলাশয় ও উন্নয়ন প্রকল্পের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে গত ১৬ বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে কয়েক গুণ।
শুধু কি জমিজমা! আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বলছেন, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীসহ নিজ দলের নেতা-কর্মীরাও তাঁর নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। পরিবারের সদস্য ও স্বজনদের আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে বসিয়েছেন, বানিয়েছেন স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধি।
নিজের অনুসারীদের নিয়ে গোটা জেলায় দখলদারি কায়েম করার এমন অভিযোগ হবিগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবু জাহিরের বিরুদ্ধে।