রেললাইনে উঠে গেছে তিস্তার পানি, দুর্ভোগ চরমে

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২০:৫২

ভারত থেকে আসা ঢল ও টানা বৃষ্টিতে তিস্তার পানি বেড়েছে। বর্তমানে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি। এতে জেলার পাঁচ উপজেলার ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে লালমনিরহাট-সান্তাহার রেলপথের প্রায় অর্ধকিলোমিটার রেললাইন। এ অবস্থায় ঝুঁকি নিয়েই চলছে ট্রেন। পানি ওঠায় বন্ধ রয়েছে ১৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান।


রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫২ দশমিক ৭ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। স্বাভাবিক পানিপ্রবাহ ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার।


এরআগে রোববার সকাল ৯টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ১৭ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।



তিস্তায় পানি বেড়ে পাটগ্রাম, হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ, আদিতমারী ও সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঢুকে পড়েছে। নিম্ন ও চরাঞ্চলে ডুবে গেছে বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট। প্লাবিত হয়েছে পাটগ্রামের দহগ্রাম, হাতীবান্ধার গড্ডিমারী, দোয়ানী, ছয়আনী, সানিয়াজান ইউনিয়নের নিজ শেখ সুন্দর, বাঘের চর, ফকিরপাড়া ইউনিয়নের রমনীগঞ্জ, সিঙ্গামারি ইউনিয়নের ধুবনী, সিন্দুর্না ইউনিয়নের পাটিকাপাড়া,হলদিবাড়ী, ডাউয়াবাড়ী, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, শৈইলমারী, নোহালী, চর বৈরাতি, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, গোবর্ধন, বাহাদুরপাড়া, কালমাটি, পলাশী ও সদর উপজেলার ফলিমারীর চর, খুনিয়াগাছ, কুলাঘাট, মোগলহাট, বড়বাড়ি,রাজপুর, গোকুণ্ডা ইউনিয়নের তিস্তা এলাকার নিম্ন ও চরাঞ্চল। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ২০ হাজার পরিবার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us