রাশিয়া থেকে দেশে পরিচালিত হচ্ছে বিভিন্ন অনলাইন জুয়ার সাইট ও অ্যাপস। তাদের এজেন্টদের মাধ্যমে মেহেরপুর জেলা শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত এ চিত্র দেখা যাচ্ছে। ‘মহামারির’ মতো ছড়িয়ে পড়া এসব জুয়ার সাইট ও অ্যাপস ব্যবহার করে প্রত্যেক এজেন্টের মাধ্যমে মাসে ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে।
অতি সম্প্রতি এসব কর্মকাণ্ডে জড়িত এক পুলিশ কর্মকর্তার ফোন কল রেকর্ড কালবেলায় প্রকাশিত হয়। যাতে আলোচিত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) আজমল হোসেন ও তার এক অধস্তন সহকর্মী এসআই সাহেব আলীকে কথা বলতে শোনা যায়। সেখানে পুলিশ কর্মকর্তা আজমল হোসেন নিজেকে ‘অনলাইন জুয়া চ্যানেলের একচ্ছত্র মালিক’ বলে দাবি করে। এ ঘটনায় জেলাজুড়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
তবে সবকিছু পেছনে ফেলে গত ১১ সেপ্টেম্বর পুলিশ সদর দপ্তরের এক প্রজ্ঞাপনে প্রায় বছর খানেক আগে মেহেরপুর থেকে মৌলভীবাজার বদলি হয়ে যাওয়া সমালোচিত এই এএসপি মো. আজমল হোসেনকে পুনরায় মেহেরপুরে সদর (সার্কেল) কার্যালয়ে পদায়ন করা হয়।