পড়তে বসলেই প্রশ্ন শুরু হয় চার বছরের পৃথার। প্রথম প্রথম তাঁর মা, দিদিমণি সামলেছেন। কিন্তু এখন যেন ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে।
পড়ার সময় নয়, সারা দিনেই এটা-ওটা দেখে যাকে সামনে পায় প্রশ্ন করে রৌদ্র। পাঁচ বছরেই বিজ্ঞ ভাব। প্রশ্নের উত্তর শোনেও মন দিয়ে। কিন্তু সন্তানের প্রশ্নে এক এক সময় কী উত্তর দেবেন, ভেবে পান না বাবা-মা।
খুদের প্রশ্ন নিয়ে অনেক সময়েই জেরবার হয়ে যান বাবা-মায়েরা। কখনও আবার বোঝেন, ঠিক উত্তরটা জানা নেই। এমন মুহূর্তে কী করবেন, অভিভাবকেরা ভেবে পান না। খুদেকে চুপ করিয়ে দিলেই কি প্রশ্ন থামবে? কী ভাবে সন্তানের কৌতূহলস্পৃহা মেটাবেন, কী ভাবেই বা ঠেকাবেন প্রশ্নবাণ, জানালেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ ও মনোসমাজকর্মী মোহিত রণদীপ।