শিশু নিজ থেকে খাবার গ্রহণের সুযোগ পাওয়ার পূর্বে, বা নির্দেশ বোঝার আগেই শিশুর মুখে খাবার ঢুকিয়ে দেওয়া হলে এই পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে। নবজাতক থেকে বয়ঃসন্ধিকাল অবধি প্রায় ২৫-৪০ শতাংশ শিশুকে খাবার খাওয়ানো নিয়ে ঝামেলা বাধে। আর যেসব শিশু মানসিক বিকাশে পিছিয়ে থাকে তাদের মধ্যে এই হার প্রায় ৮০ শতাংশের মতো।
জোর করে খাওয়ানোর পরিণতি
♦ কোনো কোনো অনভিজ্ঞ মা তাঁর ছোট্ট শিশুকে জোর করে খাওয়ান।
এটা এক ধরনের মানসিক রোগ, যা শিশু নির্যাতনের চিত্র তৈরি করে। প্রতিবেশী যে কেউ এ রকম দৃশ্যের সাক্ষী হয়ে থাকলে তা প্রতিরোধের সর্বাত্মক ভূমিকা পালন করা উচিত।
♦ যতটা সম্ভব শিশুকে খাওয়ানোর সময়টা আনন্দপূর্ণ করে তোলা। যখনই শিশু খাবারের পাত্র দেখে মাথা ঘুরিয়ে নেয়, তখন থেকেই তাকে খাওয়ানোর চেষ্টা পরিহার করা।