সম্প্রতি দেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি হলে প্রায় এক সপ্তাহের জন্য ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ রাখা হয়। সরকারের এই সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে বিনিয়োগকারী ও ক্রেতাদের মাঝে দেশের ভাবমূর্তিতে একটি বড় ধাক্কা দিয়েছে।
এরপর গত ৩১ জুলাই ফেসবুক, টিকটক ও ইউটিউবের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পুনরায় চালু করা হয়। এর ঠিক দুদিন পর কর্তৃপক্ষ মোবাইল ফোন অপারেটরদের ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়ে আবারও বিধিনিষেধ প্রয়োগ করতে বলে। ফলে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা সামাজিক মাধ্যমে ঢুকতে আবারও সমস্যায় পড়েন।
যদিও মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা প্রায় ছয় ঘণ্টা পর ফেসবুক ও মেসেঞ্জারে প্রবেশ করতে পেরেছিল, তবে এ ধরনের বিধিনিষেধ আরোপের সিদ্ধান্ত দেশের জন্য নেতিবাচক সংকেত দেয়।