ভার্চ্যুয়াল দুনিয়ায় বাড়ছে মেটাক্রাইম, আমরা কি প্রস্তুত

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ আগস্ট ২০২৪, ১১:৩৩

‘মেটাভার্স’ মূলত ভার্চ্যুয়াল দুনিয়া। এটি এমন এক ত্রিমাত্রিক দুনিয়া, যেখানে অনেক মানুষ একসঙ্গে ইন্টারনেটের মাধ্যমে যুক্ত হতে পারেন। চোখে ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি (ভিআর) প্রযুক্তির হেডসেট পরে বাসার ড্রয়িংরুমে বসেই দূরের কোনো বন কিংবা হিমালয় চূড়ায় ওঠা যায়। রিয়েল মাদ্রিদ-বার্সেলোনা ক্লাবের উত্তেজনাকর খেলা মাঠে বসে দেখার অনুভূতি পাওয়ার পাশাপাশি চাইলে ভার্চ্যুয়াল দুনিয়ার জন্য বাড়ি-গাড়ি কেনারও সুযোগ আছে। তবে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মেটাভার্সে নানা ধরনের অপরাধ বাড়ছে। এ ধরনের অপরাধকে সমাজবিজ্ঞানীরা মেটাক্রাইম বলছেন।

মেটাভার্সে সংগঠিত মেটাক্রাইম ও সাইবার অপরাধ এক নয় বলে মনে করেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। যদিও বিভিন্ন গবেষণায় মেটাভার্সে সংঘটিত অপরাধের সঙ্গে প্রচলিত সাইবার অপরাধের মিল দেখা যাচ্ছে। উভয় ক্ষেত্রেই অনলাইনে বা ভার্চ্যুয়াল জগতে অপরাধ ঘটছে। মেটাভার্সের প্রযুক্তি উন্নত হওয়ার সঙ্গে অপরাধের পরিধি সাইবার অপরাধের মতো বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে। বেনামি অপরাধীর সংখ্যা বাড়ছে। নানা কারণে অপরাধীদের ধরা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। মেটাক্রাইমের ক্ষেত্রে ‘ইমার্সিভ ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি অ্যাটাক’ দেখা যায়। স্নায়ুর মাধ্যমে বাস্তবে এই আক্রমণ অনুভব করা হয়। দৃশ্য, শব্দ ও হ্যাপটিক (স্পর্শ) প্রযুক্তির হেডসেটে মানবিক সংবেদনশীলতা তৈরি করা হয়। ফলে মেটাভার্সে ঘটা যেকোনো যৌন সহিংসতা ও হয়রানির মতো নেতিবাচক অভিজ্ঞতাকে বাস্তব মনে করেন ব্যবহারকারীরা। এসব আক্রমণ হেডসেটের মাধ্যমে সংরক্ষণ বা রেকর্ড না করলে অপরাধের গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হারিয়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us