রাজশাহীর সীমান্ত দিয়ে সোনা চোরাচালান বাড়ছে দিন দিন। মাঝেমধ্যে দু-একটি চালান ধরা পড়ছে। গ্রেপ্তারও হচ্ছে সোনা বহনকারীরা। তবে আড়ালেই রয়ে যাচ্ছে মূল হোতারা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, বড় চালান আনার পর অল্প অল্প করে বহনকারীদের মাধ্যমে ভারতে সোনা পাচার করা হচ্ছে। পাচারের নতুন রুট হয়ে উঠছে রাজশাহী সীমান্ত। এই সীমান্ত দিয়ে সোনা যাচ্ছে আর আসছে মাদক।
সবশেষ গত ৩০ জুন ৮১ ভরি সোনার একটি চালান ধরা পড়ে রাজশাহীতে। সেদিন গ্রেপ্তার হন দেলোয়ার হোসেন (৩৬) নামের এক ব্যক্তি। তাঁর বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে। ৩০ জুন দুপুরে রাজশাহী নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানার বশড়ী এলাকা থেকে সোনাসহ তাঁকে গ্রেপ্তার করে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল। এ সময় আরও দুজন পালিয়ে যান। এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, সোনাসহ যে ব্যক্তি গোয়েন্দা পুলিশের হাতে আটক হন, তিনি রাজশাহী সিটি করপোরেশনের একজন ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নাম বলেছিলেন। তবে পুলিশের করা মামলায় ওই কাউন্সিলরের নাম নেই।