যুদ্ধ যখন লেবাননে বাংলাদেশি যোদ্ধাদের কবরের ওপর

প্রথম আলো আলতাফ পারভেজ প্রকাশিত: ০১ জুলাই ২০২৪, ১৫:২৮

গাজায় আগ্রাসনের শুরু থেকে ইসরায়েল দক্ষিণ লেবাননেও মাঝেমধ্যে হামলা করছিল। এখন তারা সে দেশে হিজবুল্লাহর অবস্থানে পূর্ণাঙ্গ অভিযান চালাতে চায়। কয়েক দিন ধরে ইসরায়েলের সেনানায়কেরা লেবাননকে ‘প্রস্তরযুগে’ পাঠানোর হুমকি দিচ্ছেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, হামাসের পাশাপাশি নেতানিয়াহু সরকার এখন আরেকটি যুদ্ধ ফ্রন্ট খুলবে কি না? তেল আবিবের মুরব্বি হিসেবে ওয়াশিংটনের সরকার সেটার অনুমতি দেবে কি না?


হামাসের মতো হিজবুল্লাহকেও থামাতে চায় আইডিএফ


ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে গোলাবারুদ বিনিময়ের ইতিহাস কয়েক দশকের পুরোনো। এবারের দফায় উত্তেজনা তৈরির জন্য ইসরায়েল প্রথম থেকে হিজবুল্লাহকে দোষারোপ করছে। এটা সত্য, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের পর দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরায়েলের দিকে গোলাবারুদ ছোড়া হয়েছিল। সেটা ছিল গাজার প্রতিরোধযুদ্ধের সঙ্গে সংহতি হিসেবে। কিন্তু তার পর থেকে এ পর্যন্ত লেবাননের দক্ষিণ সীমান্তে যত পাল্টাপাল্টি হামলা হয়েছে, তার প্রায় ৮০ শতাংশই করেছে ইসরায়েলের ডিফেন্স ফোর্স বা আইডিএফ। গত ৯ মাসে তারা লেবাননে পাঁচ শতাধিক মানুষ হত্যা করেছে। তাতেও তৃপ্ত নন আইডিএফের জেনারেলরা।


অন্তত দুটি বিষয় আইডিএফকে লেবাননে পূর্ণাঙ্গ একটা আগ্রাসনে আগ্রহী করে তুলেছে। প্রথমত, গাজা আগ্রাসনকালে বিশ্ব বিবেকের অসহায়ত্ব দেখে হামাসের মতো হিজবুল্লাহর ওপরও বড় আকারে চড়াও হওয়ার এখনই সুবিধাজনক সময় মনে করছে তারা। দ্বিতীয়ত, হামাসের অভিজ্ঞতা থেকে জায়নবাদীরা মনে করছে, হিজবুল্লাহকে আরও শক্তিশালী হতে দেওয়া ভবিষ্যতের জন্য বড় ঝুঁকি হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us