কৌতুক দিবসে কিছু সুখ-দুঃখের কথা

আজকের পত্রিকা জাহীদ রেজা নূর প্রকাশিত: ০১ জুলাই ২০২৪, ১৫:২৬

আজ ১ জুলাই বিশ্ব কৌতুক দিবস। এ রকম একটি দিনে ভারী ভারী কথা লেখার কোনো অর্থ হয় না। কৌতুক আর রসিকতার মাধ্যমে জীবনের নির্যাস যদি পাওয়া যায়, তাহলে অনর্থক বড় বড় কথা বলার কী দরকার? আমাদের চারদিকে যেসব ঘটনা ঘটে চলেছে, তারই প্রতিক্রিয়ায় তৈরি হয় কৌতুক। ফলে কৌতুকগুলোর সঙ্গে জীবনের সম্পর্ক নেই—এ রকম ভাবা ঠিক নয়; বরং কৌতুকের মাধ্যমে এমন কিছু সত্য বের হয়ে আসে, যা সরাসরি বললে ‘খবর আছে’।


যা-ই হোক, আমরা এমন কিছু কথা বলি, যেগুলো শুনলে হাসিও পাবে, বাস্তবকেও ধরা যাবে। যেমন ধরুন, কোনো এক দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমেই তলানিতে ঠেকছে। এ রকম সময় দেশের প্রেসিডেন্ট ডাকলেন অর্থমন্ত্রীকে। কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে তিনি অর্থমন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘জনাব অর্থমন্ত্রী, আমাকে বলুন তো, সত্যিই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের কী অবস্থা?’


অর্থমন্ত্রী মাথা চুলকে বললেন, ‘মিস্টার প্রেসিডেন্ট, আমি পুরো বিষয়টির ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করছি...’ তাঁকে থামিয়ে দিয়ে প্রেসিডেন্ট বললেন, ‘ব্যাখ্যা তো আমিও দিতে পারি। আমি শুনতে চাইছি, বৈদেশিক মুদ্রার প্রকৃত অবস্থাটা কী?’


কোনো সন্দেহ নেই, এটা বিদেশি কৌতুক। সরকারিভাবে নানা ঘটনার নানা ব্যাখ্যা দেওয়া হতে থাকে, যার অনেক কিছুই প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন। সাধারণ জনগণের কাছে মিথ্যা ব্যাখ্যা দিতে দিতে একসময় মন্ত্রী তাঁর প্রেসিডেন্টকেও একটা রহস্যের মধ্যে রাখতে চান। কারণ, মিথ্যে ছাড়াও যে বাস্তব ঘটনার বর্ণনা হতে পারে, সেটাই একসময় ভুলে গেছেন অর্থমন্ত্রী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us