কুষ্টিয়া সদর উপজেলার নুরুল ইসলাম নুহকে এক বছর আগে রাসেলস ভাইপারে কামড় দেওয়ার পর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে ভাল হলেও; এখনও তিনি নানা শারীরিক সমস্যা রয়েছেন বলে জানিয়েছেন। তবে তিনি এটাও বলছেন, একটু দেরিতে হলেও হাসপাতালে এসেছিলেন বলেই তিনি চিকিৎসকদের সেবায় বেঁচে আছেন।
নুরুল ইসলাম নুহ কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। সেখানকার চিকিৎসক সাপেকাটা রোগী ও স্বজনদের উদ্দেশে বলেছেন, যে সাপেই কামড়াক তাকে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে।
সাপেকাটা রোগীর প্রথম ১০০ মিনিট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওঝা বা কবিরাজের কাছে গিয়ে কোনো লাভ নেই। তাদের কাছে কোনো চিকিৎসা নেই। সাপেকাটা রোগীর সময়ক্ষেপণ করার মানে হচ্ছে, মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করা।