রাজশাহীর বাঘায় আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর গ্রেপ্তার আতঙ্কে দলের অনেক নেতা-কর্মী গা ঢাকা দিয়েছেন। সংঘর্ষে আহত উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুলের (৫০) মৃত্যুর পর তাঁরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। গত ২২ জুন উপজেলা সদরে দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর ২৬ জুন হাসপাতালে বাবুল মারা যান।
বাবুল স্থানীয় সংসদ সদস্য শাহরিয়ার আলমের অনুসারী ছিলেন। সেদিনের ওই সংঘর্ষে দুই পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হন। তাঁদের মধ্যে বাবুলের মাথায় ধারালো অস্ত্রের কোপ দেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া সংঘর্ষের স্থানে আসার পথে আক্রান্ত হয়েছিলেন আড়ানী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রফিক। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলামের হাত ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। তিনিও শাহরিয়ার আলমের অনুসারী।