প্রতিবছরের মতো এবারও যৌক্তিক মূল্যে কেনাবেচা হয়নি কুরবানির পশুর কাঁচা চামড়া। দেশের বিভিন্ন স্থানে সিন্ডিকেট করে চামড়ার বাজার ধস নামানোর অভিযোগ উঠেছে। বাজার ধসের কারণে মৌসুমি বিক্রেতারা লাভের মুখ দেখেননি। অধিকাংশ স্থানে ছাগলের চামড়ার দামই মেলেনি। কুরবানিদাতার কেউ কেউ রাগে-ক্ষোভে ছাগলের চামড়া নদীতে ফেলছেন। প্রায় ১০ হাজার পিস পশুর চামড়া ফেলে দেওয়া হয় রাস্তায়। অথচ ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে এ শিল্পে বেড়েছে রপ্তানি আয়।
এদিকে ঈদের তৃতীয় দিনেও সাভার ট্যানারি শিল্পনগরীতে চামড়া আসছে। বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) দাবি ট্যানারিগুলোতে এরই মধ্যে ৫ লাখ পশুর চামড়া সংগ্রহ করা হয়েছে। এ বছর তাদের প্র্রায় ৮০ লাখ পিস কুরবানির চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশে পাচার প্রতিরোধে জয়পুর হিলি সীমান্তসহ দেশের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্কাবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।