ঈদের ছুটিতে সিলেট ভ্রমণ

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১৩ জুন ২০২৪, ১৪:৪৯

ঈদুল আজহা একেবারে নাকের ডগায়। শুক্র, শনিবারসহ ঈদের ছুটি বেশ কয়েক দিনের। এই ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন সিলেট। 


সাদা পাথর
যত দূর চোখ যায় কেবল সাদা সাদা পাথর, মাঝখানে স্বচ্ছ নীল জল আর পাহাড়ে মেঘের আলিঙ্গন। ঝরনার শীতল পানির গন্তব্য ধলাই নদ। স্বচ্ছ নীল জল আর পাহাড়ের সবুজ যেন মিলেমিশে একাকার। সাদা পাথর দেখতে যেতে হবে সিলেট শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে, কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জে।


যেভাবে যাবেন
সিলেট থেকে ভোলাগঞ্জ গাড়িতে। সেখান থেকে নৌকায় সাদা পাথর। এ ছাড়া সিলেটের আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে সাদা পাথর যাওয়া যায় বিআরটিসিসহ অনেক পরিবহনের বাসে। সাদা পাথর থেকে নৌকা ভাড়া করতে হবে। ভাড়া ৮০০ টাকার মতো।


তুরুংছড়া
এই ছড়ার পাথরে বসে খুব কাছ থেকে মেঘালয়ের পাহাড় দেখা যায়। পানির শব্দে ঘুম আসে। সাদা পাথর শুধু নয়, আছে অগণিত কালো পাথর। উৎমাছড়া থেকে আরও এক কিলোমিটার ভেতরে গেলে তবেই পাওয়া যাবে তুরুংছড়ার সন্ধান। ছড়াটি একেবারে সীমান্তবর্তী। নির্জন এলাকা বলে এখানে ইচ্ছেমতো সময় কাটানো যায়।


যেভাবে যাবেন
উৎমা ছড়া ছাড়িয়ে আরও পৌনে এক ঘণ্টা হাঁটলে বা মোটরবাইকে আরও কম সময়ে তুরুং ছড়া দেখা যাবে। সিলেট থেকে উৎমা ছড়া পর্যন্ত যাওয়ার রাস্তা একই।


রাতারগুল 
জলাবন হিসেবে রাতারগুল ইতিমধ্যে পরিচিতি পেয়েছে দেশে। প্রকৃতি এখানে কতটা সুন্দর ও সবুজ, নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা দায়। এখানকার গাছপালা বছরে ৪ থেকে ৭ মাস পানির নিচে থাকে। বর্ষাকালে এই বন ২০ থেকে ৩০ ফুট পানিতে নিমজ্জিত থাকে। এখানে ৭৩ প্রজাতির উদ্ভিদের সন্ধান পাওয়া গেছে। রাতারগুল দেখার উৎকৃষ্ট সময় বর্ষাকাল। বনের ভেতর নৌকাভ্রমণ এখানকার প্রধান আকর্ষণ।


যেভাবে যাবেন
সিলেটের গোয়াইনঘাটের ফতেহপুর ইউনিয়নের গোয়াইন নদে দক্ষিণে রাতারগুল। সিলেট শহর থেকে এর দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। সারা দিনের জন্য সিএনজিচালিত অটোরিকশা কিংবা লেগুনা ভাড়া করে যাওয়া যায় রাতারগুল। ভাড়া ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা। এখান থেকেও ভোলাগঞ্জ অথবা বিছনাকান্দি ঘুরে আসা যায়। রাতারগুলে ঢোকার জন্য সরকারি ফি দিতে হয়। বনে ভ্রমণের জন্য নৌকাভাড়া ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us