চাঁদপাই ইউনিয়নের দক্ষিণ কাইনমারীর ফ্রান্সিস সরদারের বাড়ি থেকে দেখা যায় পশুর নদীর ঢেউ। অথচ ঘূর্ণিঝড় রেমাল যেদিন আঘাত হানে, তখনও চোখের সামনে ছিল মাটির উঁচু বাঁধ।
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের তিন দিন পর বৃহস্পতিবার সেখানে গিয়ে দেখা যায়, নদীর পাড়ে এবড়ো থেবড়ো হয়ে আছে বেড়িবাঁধের মাটি; রেমালের ক্ষত চিহ্ন।
এলাকার বাসিন্দারা বলেন, বছর দুই আগেই বাঁধটি অনেক উঁচু করে সংস্কার করা হয়েছিল। ঘূর্ণিঝড়ের জলোচ্ছ্বাসের ঢেউ সেটি ভেঙ্গে পুরো গ্রাম প্লাবিত করেছে।
পানির স্রোত আসার সঙ্গে সঙ্গেই কাছের এক পাকা বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন ফ্রান্সিস। যাওয়ার আগে ঘরের মালামাল সব উঁচুতে রেখে যান। ঝড় শেষে ফিরে দেখেন, নতুন করে করা ঘরের মাটির উঁচু দেয়াল ভেঙে সব ভাসিয়ে নিয়ে গেছে পানির স্রোত।