দরিদ্র ও স্বল্পশিক্ষিত লোকজনকে বড় অঙ্কের টাকার প্রলোভন দেখিয়ে ও ভালো বেতনে চাকরির ফাঁদে ফেলে তাঁদের কিডনি নিয়ে নিচ্ছেন সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের সদস্যরা। এসব ঘটনায় মামলা হলেও পুলিশের দায়সারা তদন্তে চক্রের হোতারা বিচারের আওতায় আসছেন না।
বিগত আড়াই বছরে ঢাকা মহানগরে কিডনি কেনাবেচা চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে হওয়া তিনটি মামলা পর্যালোচনা করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, দুটি মামলার তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছে পুলিশ। একটি মামলার তদন্ত এখনো চলছে। এগুলোর প্রতিটি ঘটনায় ভুক্তভোগীকে হয় ভারতে নিয়ে তাঁর কিডনি অপসারণ করা হয়েছে বা অপরাধী চক্রে জড়িত কেউ না কেউ ভারতে অবস্থান করছেন।