শাড়ি তো ছিলই, ফ্যাশন অনুষঙ্গেও এখন ঢুকে পড়েছে জামদানি মোটিফ। তবে এসবের বাইরে অন্দরেও কিন্তু জায়গা করে নিতে পারে দেশীয় ঐতিহ্যের এই প্রতীক। ভিন্নধারার এই নকশায় অন্দরসজ্জায় আসে বৈচিত্র্য, ঘরও হয়ে ওঠে দৃষ্টিনন্দন।
ভাবনায় দেশ
অন্দরসজ্জার জন্য প্রশান্তিদায়ক কিছু খুঁজছিলেন সায়কা সিরাজ। তখন করোনার দুঃসময় চলছে। চারদিকে মৃত্যুর বিভীষিকা। ভয়াবহ রূপে ছড়িয়ে পড়ছে সংক্রমণ। আরও অনেক মানুষের মতো তাঁকেও বাড়ি থেকেই কর্মস্থলের কাজ করতে হয়েছে। নিউট্রিশন ইন্টারন্যাশনালের কান্ট্রি ডিরেক্টর তিনি। বাড়িতে নিজের কাজের জায়গাটাতে প্রশান্তির পরশ আনার কথা ভাবছিলেন। প্রথমে অবশ্য জ্যামিতিক মোটিফে অন্দর সাজানোর পরিকল্পনা হচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তাঁর মনে হলো, বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার মতো নকশা বেছে নেবেন। নিজস্বতার সেই অনুভব থেকেই বেছে নিলেন জামদানির মোটিফ। ভিন্নধর্মী এ ভাবনার পুরো কৃতিত্ব অবশ্য নিজে নিতে নারাজ সায়কা। তাঁর ভাবনাকে বাস্তব