বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাতে ভর্তুকি কমিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত পূরণের চাপ ছিল সরকারের ওপর। সরকার আরও আগেই সংস্থাটির কাছে রাজস্ব আয় বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যয় ও ভর্তুকি যৌক্তিকীকরণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশের জন্য ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থছাড়ের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করে আইএমএফ।
সেসময় সংস্থাটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার সব ধরনের জ্বালানি পণ্যের ওপর ভর্তুকি প্রত্যাহারের পরিকল্পনা নিয়েছে। এজন্য একটি ফর্মুলাভিত্তিক দর সমন্বয় পদ্ধতি গ্রহণ করা হবে। এটি বাস্তবায়ন করা হবে ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যে।