বাড়ছে ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৪ মার্চ ২০২৪, ১১:৪১

সংক্রামক ব্যাধি যক্ষ্মা সাধারণত আক্রমণ করে ফুসফুসে। এ কারণে এ বিষয়টিকেই গুরুত্ব দেওয়া হয় বেশি। চিকিৎসকরা বলছেন, যক্ষ্মার জীবাণু শুধু ফুসফুস নয়, মস্তিষ্ক, ত্বক, অন্ত্র, লিভার, কিডনি, হাড়সহ দেহের যে কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। চিকিৎসায় অসচেতনতা ও অর্ধেক পথে ওষুধ সেবন ছেড়ে দেওয়ায় বাড়ছে ‘ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষ্মা’।


চিকিৎসকরা বলছেন, যত বেশি মাত্রায় রোগী শনাক্ত করা যাবে, এ রোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধ তত সহজ হবে। তবে এক্ষেত্রে এখনো অনেকটা পিছিয়ে দেশ।


মহাখালী জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ১৪-১৫ এবং ১৮-১৯ নম্বর ওয়ার্ডে যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের ভর্তি করা হয়। তবে শারীরিক অন্য জটিলতার দিক বিবেচনায় অন্য ওয়ার্ডেও ভর্তি করা হয় রোগীদের।


নরসিংদী জেলার চন্দ্রীপাড়া এলাকার বাসিন্দা সেলিম মিয়া। যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালের ১৮-১৯ নম্বর পুরুষ ওয়ার্ডে ভর্তি তিনি। প্রায় দেড় মাস ধরেই হাসপাতালে ভর্তি। নিয়মিত ইনজেকশন, ওষুধ সবই নিচ্ছেন। কিন্তু অবস্থার পরিবর্তন নেই।


সেলিম মিয়া জাগো নিউজকে বলেন, হঠাৎ কাশি, শ্বাসকষ্ট আর জ্বর শুরু হয়। এরপর এলাকার এক নারী কফ নিয়ে টেস্ট করতে দেন। তখন তারা বুঝতে পারেন যক্ষ্মা। পরে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে ভর্তি হতে বললে সরাসরি মহাখালীতে হাসপাতালে আসি। কিন্তু অবস্থার পরিবর্তন দেখি না। এখানে পরীক্ষায় দেখা যায়, ফুসফুসে বাতাস জমছে, পানিও আছে। যক্ষ্মা আছেই। দেড় মাস ধরে হাসপাতালে পড়ে আছি। কোনো উন্নতি নেই। রাতে ১০ থেকে ১২ বার ওঠা লাগে। হাসপাতালে থাকা, ওষুধ বিনামূল্যে হলেও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় খরচ হচ্ছে অনেক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us