You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চটের তৈরি বিয়ের পোশাক

আপনি যেসব পোশাক পরছেন সেগুলো কোন উপকরণে তৈরি, আধুনিক ফ্যাশন চিন্তায় তা গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের পোশাক ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পরে যাওয়ার জন্য যেসব ফেন্সি পোশাক কেনা হয়, সেগুলোর বেশির ভাগই সিনথেটিক উপকরণে তৈরি। অর্থাৎ, এসব পোশাক যখন পুরোনো ও ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে যায়, আমাদের দেশে তখন সেগুলো উন্মুক্ত ভূমিতে ‘ময়লা’ হিসেবে ছড়িয়ে পড়ে। সিনথেটিক বলে এগুলো পচে না। ফলে এগুলোর কারণে মাটি, পানি ও বাতাস দূষিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় মানুষ, পশুপাখি ও উদ্ভিদ। কিন্তু এই ক্ষতি খালি চোখে দেখা যায় না।

পরিবেশ রক্ষার জন্য পুরো বিশ্বের পোশাক ইন্ডাস্ট্রি এখন নতুন করে ভাবছে। সে জন্য পরিবেশবান্ধব কাঁচামাল দিয়ে পোশাক তৈরির প্রচেষ্টা চলছে জোর কদমে। কাপড় থেকে শুরু করে রং, বোতাম ও অন্যান্য সজ্জা উপকরণে রাখা হচ্ছে প্রাকৃতিক উপাদান। আমাদের দেশের অনেক তরুণ ডিজাইনারও পরিবেশবান্ধব পোশাক তৈরির কথা ভাবছেন। এমন পোশাকের কাঁচামাল কী হতে পারে, তা নিয়েও নিরীক্ষাধর্মী কাজ করছেন অনেকে। ফ্যাশন ডিজাইনার ও যাদুর বাক্সের স্বত্বাধিকারী মেহবুব যাদু। তিনি গামছার কাপড় দিয়ে পোশাক ও অনুষঙ্গ নকশা করেন। সম্প্রতি তিনি চটের কাপড় দিয়ে কয়েকটি নিরীক্ষাধর্মী পোশাকের নকশা করেছেন। মূলত ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ঘরানার বিয়ের পোশাকের নকশা করেছেন মেহবুব যাদু। তিনি বলেন, ‘সাধারণত বিয়ের পোশাক কেনার পর এক দিনই পরা হয়। এতে একে তো বিপুল অঙ্কের টাকা খরচ হয়, তার ওপর উপযোগিতাও থাকে না। তাই চেয়েছিলাম বিয়ের পোশাক তৈরির জন্য এমন কোনো কাঁচামাল ব্যবহার করতে, যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক, পর্যাপ্ততাও রয়েছে, দামে সাশ্রয়ী ও পচনশীল।’

মেহবুব যাদু বাদামি চট দিয়ে বিয়ের লেহেঙ্গা, শেরওয়ানি, পাগড়ি, গাউন ও ব্লেজার তৈরি করেছেন। এসব পোশাক তৈরিতে যেসব উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলোর সবই পরিবেশবান্ধব। নারকেলের খোসা দিয়ে বোতাম, কাঠের পুঁতি, ক্রুশকাঁটায় তৈরি লেইস, চামড়ার পাইপিং, বেল্টসহ প্রতিটি উপকরণই পরিবেশবান্ধব। 

চটের তৈরি পোশাক এই আবহাওয়ায় পরার উপযোগী কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে যাদু বলেন, ‘প্রথমত এই ফেব্রিকস ভারী ও খসখসে। তাই একটু ঠান্ডা আবহাওয়ায় পরার উপযোগী।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন