বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াইয়ে ব্যাপক সেনা ঘাটতি পূরণে নতুন করে নিয়োগ শুরু করেছে জান্তা। এরই মধ্যে ইয়াঙ্গুনে শুরু হয়েছে কার্যক্রম। এখন বাড়ি বাড়ি গিয়ে যুবকদের তালিকা করছে সরকার। ফলে তালিকায় নাম যুক্ত হওয়া এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন যুবকরা। আতঙ্কিত অভিভাবকরাও। এদিকে নতুন করে আরেক সদরদপ্তর হারিয়েছে জান্তা বাহিনী। খবর রেডিও ফ্রি এশিয়া ও ইরাবতীর
ইয়াঙ্গুনের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সেনা নিয়োগে মূলত ২৪ থেকে ৩০ বছর বয়সী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে জনশুমারির রেকর্ড পরীক্ষা করা হচ্ছে। গত মাসে এই নিয়োগ আইন কার্যকর করার পর অনেক তরুণ মিয়ানমারের শহরগুলো ছেড়ে পালিয়েছেন। তারা জানিয়েছেন, সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক চাকরি করার পরিবর্তে তারা প্রত্যন্ত সীমান্ত এলাকায় জান্তাবিরোধী বাহিনীতে যোগ দিতে রাজি।
ইয়াঙ্গুনের মায়াঙ্গোন শহরের বাসিন্দা ২৮ বছর বয়সী এক যুবক জানান, তিনি কখনোই সামরিক বাহিনীতে কাজ করবেন না। তিনি বলেন, ‘আমরা সামরিক আইনের অধীনে তাদের (জান্তার) কর্তৃত্ব মানি না।’