পবিত্র রমজানের আজ পঞ্চম দিবস। ঠান্ডা-গরমের মধ্যে দিন যাচ্ছে। আর মাসখানেক পর পবিত্র ঈদ উৎসব। এরপর পালিত হবে নববর্ষ-পহেলা বৈশাখ। এ সময়টা ব্যবসা-বাণিজ্যের দিক থেকে কেমন? অভিজ্ঞতার আলোকে বলা যায়, এ মাসটা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের জন্য এক বছরের ব্যবসা এক মাসে করার সময়। আর সাধারণ মানুষের জন্য দুর্ভোগের মাস-মূল্যস্ফীতির মাস। অথচ এ মাসটি সংযমের মাস। নিয়মানুবর্তিতার মাস। রোজাদাররা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সংযম আশা করেন। পণ্য কিনতে চান ন্যায্যমূল্যে। আর চান একটু স্বস্তি।
কিন্তু না, তা হয় না। অথচ প্রতিবছরই সরকার থেকে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে, মূল্যস্তর মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে। সরকার ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য পর্যাপ্ত ঋণপত্র খোলার ব্যবস্থা করে। পর্যাপ্ত ঋণের ব্যবস্থা করে। ব্যবসায়ীদের, আমদানিকারকদের বিশেষ বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়, যাতে পণ্যমূল্য স্থিতাবস্থায় থাকে। রাজস্ব বিভাগ রোজায় দরকারি পণ্যের ওপর শুল্ক ছাড় দেয়। শুধু তাই নয়, প্রতিবছর সরকার নানা প্রশাসনিক ব্যবস্থাও গ্রহণ করে।