কলাবাগানে নিজের ঘরে চিকিৎসক কাজী সাবিরা রহমান লিপি হত্যার তদন্তে নেমে ঘূর্ণিপাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
স্থানীয় থানার হাতে কিছু দিন থাকার পর খুনের রহস্য উদঘাটনের দায়িত্ব পড়ে তদন্ত সংস্থা পিবিআইয়ের ওপর। কিন্তু আড়াই বছর পরেও সিদ্ধান্তে আসার মত কিছু বের করতে পারেনি তারা।
ফলে কারা, কেন সাবিরাকে খুন করেছে, সেই প্রশ্নের ধারেকাছেও যাওয়া যায়নি।
তদন্ত কর্মকর্তা নিহত চিকিৎসকের স্বামী সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা এ কে সামছুদ্দিন আজাদকে সন্দেহের কেন্দ্রে রেখে এগোতে চাইছেন। কিন্তু তাকে গ্রেপ্তার করে, রিমান্ডে নিয়েও ‘গুরুত্বপূর্ণ’ তথ্য মেলেনি। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতেও তিনি রাজি হননি। কিছুদিন কারাগারে থাকার পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন আজাদ। এখনো তাকে ও তার গাড়িচালককেই সন্দেহে রেখেছেন তদন্ত কর্মকর্তা।