টানা গুলিবর্ষণ, মর্টারশেল বিস্ফোরণে আতঙ্ক বাড়ছে সীমান্ত এলাকাজুড়ে। বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম, কক্সবাজার জেলার উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন থেকে শুরু করে টেকনাফের হ্নীলা পর্যন্ত সীমান্ত এলাকা উত্তপ্ত। ঘুমধুম ও তুমব্রু সীমান্ত এলাকা সাধারণ জনগণের জন্য অনিরাপদ বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বাড়ির বাইরে যেতেও ভয় পাচ্ছেন স্থানীয়রা। সীমান্তের বাসিন্দাদের সরে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে। খোলা হয়েছে দুটি আশ্রয়কেন্দ্র।
মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সংঘর্ষের ঘটনা কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের সীমান্তে এসে পড়ছে একের পর এক মর্টারশেল। দেশটির এ পরিস্থিতি নতুন করে চিন্তায় ফেলেছে বাংলাদেশকে। আগে থেকে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখ রোহিঙ্গা নিয়ে এরই মধ্যে কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বারবার প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠাতে পারেনি সরকার। এ অবস্থায় আবারও সীমান্তে অস্থিরতা নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশকে।