অপরিচিত কিংবা স্বল্পপরিচিত মানুষের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় অনেকেই অস্বস্তিবোধ করেন। কিন্তু নানা প্রয়োজনেই মানুষের সঙ্গে আলাপ চালিয়ে যেতে হয়। কেউ কেউ আবার পরিচিত মানুষের সঙ্গে কথা বলতেও স্বচ্ছন্দ নন। আবার একেবারে উল্টোটাও কিন্তু দেখা যায়। কম সময়ের আলাপেই কেউ কেউ সংবেদনশীল বিষয়ে কথা বলে বসেন কিংবা ‘উপদেশ’-এর বোঝা চাপিয়ে দেন। যাঁকে বলা হচ্ছে, তিনি যে বিব্রত কিংবা বিরক্তও হতে পারেন, তার তোয়াক্কাই করেন না তাঁরা।
বাস্তবতা হলো, আপনার কথা আপনার একটি পরিচয়। ব্যক্তিগত বা সামাজিক সম্পর্ক তো বটেই, পেশাগত সম্পর্কের ক্ষেত্রেও কথোপকথন ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। তাই কথা বলার ক্ষেত্রে এসব বিষয় খেয়াল রাখুন অবশ্যই।
যেমন কথা, তেমনই থাক
আপনি কার সঙ্গে কথা বলছেন এবং কথোপকথনের ধরনটা কেমন, তা খেয়াল রাখুন। কেউ যখন নিজের আবেগ প্রকাশ করছেন, তখন আপনার প্রতিক্রিয়া হতে হবে তাঁর অনুভূতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আবার, পেশাগত আলাপের সময় ব্যক্তিগত আবেগ-অনুভূতিকে দূরে সরিয়ে পরিস্থিতি এবং প্রয়োজন অনুযায়ী কথা বলাটা জরুরি।