বাজার নিয়ন্ত্রণে বাড়তি তৎপরতা, আছে ঝুঁকিও

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৫০

আলুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশে এখন ফসলটির ভরা মৌসুম। এই সময়েও বাজারে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। ডিমের উৎপাদনও দেশে চাহিদার চেয়ে বেশি। তারপরও দাম অসহনীয়। নির্বাচনের আগে কীভাবে কীভাবে যেন গরুর মাংসের দাম কেজিতে ১৫০-২০০ টাকা কমে ৬০০-এর নিচে নেমে এসেছিল। কিন্তু ভোট শেষ না হতেই আবার ছুটছে গরু, মাংসের দাম আবার ৭০০ টাকা। 


তবে নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার মনে হচ্ছে বেশ নড়েচড়ে বসেছে। প্রধানমন্ত্রীসহ বাংলাদেশ ব্যাংক, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রীরা এ নিয়ে কথা বলছেন। কিন্তু মূল্যস্ফীতি কমাতে নজরদারি বাড়ানোর চেয়ে বরং দফায় দফায় সুদের হার বাড়িয়ে যেভাবে ঋণ ব্যয়বহুল করা হচ্ছে, তাতে ব্যবসায়ী ও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এতে মূল্যস্ফীতি সাময়িকভাবে কমলেও দীর্ঘ মেয়াদে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও রাজস্ব আয়ের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। 


বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলার সহজলভ্য না করে শুধু সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। কারণ, সুদের হার বাড়ানোর নেতিবাচক প্রভাব অর্থনীতির অন্য খাতে পড়বে। ডলার সহজলভ্য করতে হবে, যাতে খাদ্যপণ্য সহজে আমদানি করা যায়। না হলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্য সফল হবে না।’ 


বিশেষজ্ঞদের পাশাপাশি ব্যবসায়ীরাও একই মত দিচ্ছেন। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুধু মুদ্রানীতিতে সুদের হার বাড়িয়ে ঋণ ব্যয়বহুল করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলে অর্থনীতির জন্য ভালো হবে বলে আমার মনে হয় না। এমনভাবে কৌশল নিতে হবে, যাতে মূল্যস্ফীতি সহনীয় হয়, আবার সার্বিক অর্থনীতিও গতিশীল থাকে।’ 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us