গেল ১৯ অগাস্ট হালকা জ্বর আর বমি ছিল ফারজানা শারমিনের। এ অবস্থা নিয়েই পরদিন অফিস করেন প্রাইম ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ অফিসার ফারজানা। এরপর দিন ২১ অগাস্ট পরীক্ষা করে জানতে পারেন তিনি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত।
ওই রাতে হাসপাতালে ভর্তি হলেও পরের চারদিন ডেঙ্গুর সঙ্গে লড়ে হেরে যান এই ব্যাংক কর্মকর্তা।
বিদায়ী বছরে মশাবাহিত এই রোগে মৃত্যুর তালিকায় ফারজানার মতো ৯৭০ জন নারীর নাম উঠেছে।
২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া ১ হাজার ৭০৫ জনের ৫৬ দশমিক ৮৯ শতাংশই নারী। অথচ আক্রান্তদের তালিকায় নারীর হার ছিল ৪০ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।
কম আক্রান্ত হলেও বেশি মৃত্যুর জন্য নারীর জীবনধারণ প্রক্রিয়াকে দায় দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা, যা নারীকে ডেঙ্গুর বদলে যাওয়া ধরণের ফাঁদে ফেলছে।