অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের গুণে ভরপুর কিশমিশ, বিভিন্ন ধরনের রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। স্বাদ এবং স্বাস্থ্য, দুইয়ের খেয়াল রাখতে প্রতিদিন কয়েকটি কিশমিশ খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদেরাও।
কিশমিশে যেসব উপকার
ক্লান্তি কাটাতে : এতে রয়েছে ফ্রুক্টোজ এবং গ্লুকোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা। যা কাজের একঘেয়েমি বা ক্লান্তি কাটাতে সাহায্য করে। শরীরচর্চা করার আগে বা পরে, একমুঠো কিশমিশ খেলে ক্লান্তি কাটে। শরীর আবার চনমনে হয়ে ওঠে।
ফাইবারে ভরপুর : কিসমিসে রয়েছে সহজপাচ্য ফাইবার। যা হজমশক্তি ভালো রাখতে পারে। অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখা থেকে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করা— সবকিছুতেই কিশমিশ উপকারী।
হাড়ের জোর বাড়ে : ক্যালসিয়াম এবং বোরনের মতো প্রয়োজনীয় বেশ কিছু উপাদান রয়েছে কিসমিসে। যা হাড়ের ঘনত্ব বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। যা বয়সকালে অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়ের রোগ রুখে দিতে পারে।