কিছুদিন হল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এই নিয়ে হচ্ছে বেশ আলোচনা-সমালোচনা। একপক্ষ বলছেন, সন্তানকে আভিজাত্য শেখান তো আরেক পক্ষ বলছেন, সন্তানকে অভাব শেখান। দুই পক্ষই সমানে যুক্তি তুলে ধরছেন যার যার বক্তব্যের সমর্থনে।
কিন্তু আসলেই সন্তানকে কি শেখানো উচিত?
শিশুকালই শেখানোর সেরা সময়। এ সময় যা কিছু শেখাবেন, তা সারা জীবনের জন্য মাথায় গেঁথে যাবে। তাই এই বয়স থেকেই শিশুকে সঞ্চয়ী হওয়ার পাশাপাশি ব্যক্তিত্ব গঠনের বিষয়ে ধারণা দিতে হবে।
অভাব বনাম আভিজাত্য
অর্থের অভাব থাকলেও অন্তরের আভিজাত্য যেন নষ্ট না হয়, সন্তানকে সেটাই শেখান। আপনার সন্তানকে একজন ইতিবাচক মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করুন। এটি থাকতে হবে আপনার স্বভাবে। মা-বাবার মধ্যে ইতিবাচকতা, অন্যের যেকোনো খুশির খবরে আনন্দিত হওয়া, অন্যের কষ্টে কষ্ট পাওয়া, ক্ষমা করতে জানা ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করলে শিশু তা-ই শিখে শিখে বড় হবে।
ইতিবাচকতা শেখান
সন্তানকে একজন ইতিবাচক মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করুন। মা-বাবার মধ্যে ইতিবাচকতা, অন্যের যেকোনো খুশির খবরে আনন্দিত হওয়া, অন্যের কষ্টে কষ্ট পাওয়া, ক্ষমা করতে জানা ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করলে শিশু তা-ই শিখে শিখে বড় হবে। শিশুর মধ্যে কোনো নেতিবাচকতা গড়ে উঠতে দেখলে সঙ্গে সঙ্গেই তাকে সতর্ক করতে হবে। এর ভয়াবহতা তাকে বুঝিয়ে বলতে হবে।