You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিএনপি এরপর কি করবে?

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে। এরমধ্যে প্রার্থী মনোনয়ন চূড়ান্ত করে ২৯৮ আসনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। বিএনপি এখনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার প্রশ্নে অনড় থাকলেও নির্বাচন সে অর্থে একতরফা হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ ছাড়াও আরও বেশ কিছু দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। ৩০০ আসনেই একক প্রার্থী দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় পার্টি।

তৃণমূল বিএনপি এবং বিএনএমও ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে। বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা অনেক রাজনৈতিক দলই এখন নির্বাচনমুখী। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন ছেড়ে জোট বেঁধে ভোটের মাঠে নেমেছেন কল্যাণ পার্টির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তাছাড়া বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যাতে কেউ পাস করে আসতে না পারে সে জন্য শেখ হাসিনার নির্দেশনা থাকায় এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী বেশি হতে পারে।

বিএনপি নির্বাচন বর্জন করলেও সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পথেই এগোচ্ছে। এক্ষেত্রে নিবন্ধিত অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নেবে বলেই মনে হচ্ছে। বিএনপির মতো বড় দল নির্বাচনে না থাকলে ছোট ছোট দলগুলোর সুবিধা হবে। ২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় আওয়ামী লীগ ১৫৩ আসনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিল। কিন্তু আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নিলেও বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় কোনো প্রার্থীর জিতে আসা সম্ভব হবে না। নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের রাজনীতিতে অনেক রকম খেলা হয় এবং এবারও তা হচ্ছে। দেশের রাজনৈতিক দলগুলো নীতি-আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়ে শুধু ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করায় পরিস্থিতি অস্বস্তিকর হয়ে উঠেছে। তবে সব দিক বিবেচনায় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন