রসুনের মধ্যে রয়েছে অ্যালিসিন নামক একটি উপাদান, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, রসুনের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল গুণ শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে।
আবার শিশুদের সর্দিকাশি নিরাময়ে মধু উপযোগী। মধুর মধ্যেও একই ভাবে অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে। দু’টি উপাদানই নিজ গুণে সমৃদ্ধ। তবে এই দুই উপাদান যদি একসঙ্গে বিশেষ পদ্ধতিতে মজানো হয়, তার উপকারিতা বৃদ্ধি পায় কয়েক গুণ।
নিয়মিত মধু এবং রসুনের এই মিশ্রণ খেলে নিউমোনিয়ার মতো রোগ প্রতিরোধ করা যায়। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও দারুণ কাজ করে এই মিশ্রণ। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে অতিরিক্ত মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে মধুতে মজানো রসুন।