হামাস ও ইসরায়েলকে কাছে রাখার এরদোয়ানের বিপজ্জনক কৌশল

প্রথম আলো অজগার অসকান প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০২৩, ১১:৫৪

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান ৪ নভেম্বর ইসরায়েল থেকে তার রাষ্ট্রদূতকে ফিরিয়ে নেন। যদিও এক মাসেরও কম সময় আগে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি শান্ত করতে কূটনৈতিক সহযোগিতা দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন।


কূটনৈতিক এই অবস্থান বদলের ঘটনা এই ইঙ্গিত দেয় যে, ইসরায়েল ও গাজায় সহিংসতা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তুরস্কের অবস্থান কীভাবে বদলে গেছে।


৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে হামাসের হামলা ও ইসরায়েলিদের হত্যার পর খুব সতর্কভাবে ভারসাম্যমূলক বিবৃতি দিয়েছিলেন এরদোয়ান। সেখানে তিনি দুই পক্ষকে সংযম প্রদর্শন ও আগ্রাসী কর্মকাণ্ড না করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকায় এরদোয়ান দ্রুত হামাসের পক্ষে এবং ইসরায়েল বিরুদ্ধে অবস্থান নেন।


২৫ অক্টোবর এক বিবৃতিতে এরদোয়ান ইসরায়েলকে দায়ী করে বলেন, ‘এটি ইতিহাসের অন্যতম রক্তাক্ত ও সবচেয়ে বর্বরতম হামলা।’ হামাসকে  তিনি ‘স্বাধীনতাপন্থী গোষ্ঠী’ বলেন।


তুরস্কের রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে আমি মনে করি, এরদোয়ান ঝাঁজালো বক্তব্য দিলেও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে তাঁর সামনে যে বাধা আছে, সেটিকে মূল্যায়নে নেননি।


মধ্যপ্রাচ্য সংকটে সাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে এরদোয়ান বড় ধন্দে আছেন। দেশের ভেতরে তার রাজনৈতিক শক্তির যে উৎস, সেই দলগুলোকে তুষ্ট রাখতে হবে। এর বড় অংশটি ইসলামপন্থী এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি জোর সহানুভূতিশীল। আবার ইসরায়েলের সঙ্গে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হওয়াও এরদোয়ানের পক্ষে সম্ভব নয়। কেননা, ইসরায়েলের সঙ্গে তুরস্কের গুরুত্বপূর্ণ ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। সেই সম্পর্ক সাম্প্রতিককালে আরও উষ্ণ হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us