You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইউক্রেনে কি শেষ খেলা শুরু হয়েছে

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ৬৩০ দিন পেরিয়ে গেল। এই সামরিক সংঘাত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গভীরতম আন্তর্জাতিক সংকটের সূত্রপাত করেছিল। সেই সংঘাতই অবশেষে একটি কৌশলগত চৌরাস্তার মোড়ে পৌঁছে যাচ্ছে।

যুদ্ধের সর্বশেষ খবরাখবর বলছে, পশ্চিমাদের সক্রিয় সমর্থনে চলতি বছরের জুনের প্রথম দিকে শুরু হওয়া ইউক্রেনের বহু-বিজ্ঞাপিত পাল্টা আক্রমণ হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে। নভেম্বরের শুরুতে লড়াই যেন কয়েক মিটারের মধ্যে সীমিত হয়ে পড়েছে। যুদ্ধের ঝড় যেন তার সব শক্তি হারিয়ে হতোদ্যম হয়ে পড়েছে।

ক্রেমলিনের ইউক্রেন কৌশল নিয়ে মস্কোর কেউ প্রকাশ্যে প্রশ্ন তোলে না। কিন্তু কিয়েভে তা আমূল বদলে গেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আগামী মার্চে হবে বলে নির্ধারিত। প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির খুব কাছের বেশ কয়েকজন সদস্য গত বছরের ফেব্রুয়ারির পর থেকে কিয়েভে বিদ্যমান নিষেধাজ্ঞার বেড়া ভেঙে ফেলছিলেন। ফেব্রুয়ারিতেই মস্কো ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে।

রাজনৈতিক, বিশিষ্ট ব্যক্তি ও সামরিক কর্তারা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ঘোষণা করেছিলেন, ইউক্রেন তার হারানো অঞ্চলগুলো পুরোপুরি ফিরে পাবে। শুধু ফিরেই পাবে না, ১৯৯১ সালের সীমানায় পৌঁছে যাবে, যা সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের সময় ছিল। রাশিয়ার মস্কোতে বিজয় দিবস উদ্‌যাপন করবে। তাঁদের সুর এখন বদলে গেছে।

এখন ঘটনা নতুন মোড় নিয়েছে। তাঁরা কেবল রাশিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক বিজয় অর্জনের সম্ভাবনাকে অসম্ভব বলে মনে করেন না; বরং যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলে মনে করেন। অনিচ্ছায় তাঁরা স্বীকার করেন, কিয়েভকে তার হারানো ভূখণ্ডের বিষয়টি মেনে নিতে হবে। এটা মেনে নিয়ে রাশিয়ার কাছে পুরোপুরি পর্যুদস্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মস্কোর সঙ্গে শান্তি চুক্তি করা।

কিয়েভের যাঁরা খবরের জন্ম দেন, তাঁদের অন্যতম ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ ভ্যালেরি জালুঝনি, যিনি ইউক্রেনের ক্ষমতার অনুক্রমে দুই নম্বর ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত, একই সঙ্গে সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট পদের প্রত্যাশী। আপাতদৃষ্টিতে তিনি জেলেনস্কিকে চ্যালেঞ্জ করেই ফেলেছেন; বিশেষ করে প্রেসিডেন্টের যুদ্ধ-কৌশলকে চ্যালেঞ্জ করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন