কারও প্রতি দয়ালু আচরণ করলে নিজের মানসিক চাপ কমাতেও সাহায্য করে।
কারও আপনজন মারা গিয়েছে। সেই বাড়িতে বহু লোকের সমাগম হয়। আত্মিয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী। এদের মধ্যে দেখা গেল কেউ কেউ সকালের নাস্তা বা দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করেছে ওই মৃতের বাড়ির লোকদের জন্য। এরকম আচরণ তারাই করে যারা দয়ালু।
আর তাদেরকে মানুষ মনেও রাখে অন্তর থেকে।
এখানেই একজন সদয় ব্যবহারকারী ও দয়ালু ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্যটা চলে আসে।
দয়ালু ও ভদ্রতার মধ্যে পার্থক্য
ইংরেজিতে যদি বলা হয় তবে ‘নাইস পার্সন’ আর ‘কাইন্ড পার্সন’য়ের মধ্যে পার্থক্যটা সহজেই চিহ্নি করা সম্ভব হয়।
নিজে কখন সদয় আচরণ করেছেন মনে করতে পারেন? হতে পারে সেটা বয়স্কদের সম্মান জানানো কিংবা অপরিচিত পথচারীর সাথে হঠাৎ ধাক্কা খেয়ে দুঃখ প্রকাশ করা।