ওভারিয়ান সিস্টের কারণে সন্তানধারণে সমস্যা

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১১ নভেম্বর ২০২৩, ১৪:৫২

বর্তমানে ওভারি বা ডিম্বাশয়ে সিস্ট নারীদের সাধারণ সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। সাধারণভাবে ওভারিতে তরল বা আধা কঠিন পদার্থপূর্ণ থলেকে সিস্ট বলা হয়। ওভারিয়ান সিস্টের বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। সাধারণত বয়ঃসন্ধিকাল থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে ওভারিয়ান সিস্ট হয়ে থাকে। ওভারিতে যে ছোট ছোট ফলিকল থাকে, সেগুলো পূর্ণাঙ্গ না হলে সিস্টে পরিণত হতে পারে। একে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বা পিসিওএস বলে। পিসিওএসে ওভারিতে অসংখ্য অপরিণত ফলিকল সিস্টে রূপান্তরিত হয়ে সমস্যার সৃষ্টি করে। বর্তমানে এটি প্রায় মহামারির আকার ধারণ করেছে। পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম একটি জটিল হরমোনজনিত রোগ। এই জটিল অবস্থায় ডিম্বাশয়ের চারপাশে সিস্ট বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। যেসব নারী তাঁদের প্রজননক্ষম সময়ে পিসিওএসে আক্রান্ত হন, তাঁদের গর্ভধারণ করতে সমস্যা হতে পারে।


পিসিওএস ও বন্ধ্যত্ব কী সম্পর্কযুক্ত


পিসিওএস ও বন্ধ্যত্ব একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। তবে আশার কথা, সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে পিসিওএসে আক্রান্ত নারী গর্ভধারণে সক্ষম। পিসিওএসের সুনির্দিষ্ট কারণ এখনো ভালোভাবে জানা যায়নি। তবে মনে করা হয় যে জেনেটিক এবং পরিবেশগত কারণগুলোর মিশ্রণ এই অবস্থার জন্য দায়ী হতে পারে। সাধারণত পিসিওএসে ডিম্বাশয়ে ছোট ফলিকল বা সিস্ট তৈরি হয়, যা ডিম পূর্ণাঙ্গ ও মুক্ত হতে বাধা দিতে পারে এবং সক্রিয় ডিমের উৎপাদনকেও সীমিত করতে পারে। এটি টাইপ-২ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যানসারের মতো অন্যান্য রোগ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us